বরগুনার আমতলীতে (আমতলী ও পুরাকাটা) ফেরীঘাটের
প্রবেশপথসহ বিভন্ন স্পটে নীতিমালা তোয়াক্কা না করে প্রতিনিয়ত অবৈধ অটোরিকশাগুলো এলোমেলো রাখায় পথচারী,যাত্রী, চালকসহ নানান যানবাহনগুলোর
ঝুকিপূর্ণভাবে থাকতে হচ্ছে।
আমতলী পৌরসভার ফেরিঘাটের প্রবেশদারে জামজট সৃষ্টির প্রধান কারনই হচ্ছে একমাত্র অনুমোদনহীন এ অটোরিকশাগুলো।যাহা সরকারের নিয়ম নীতিমালা তোয়াক্কা না করেই চলছে এ অবৈধ ও ফিটনেসবিহীন যানবাহন অটোরিকশাগুলো । এ রিক্সাগুলোর অধিকাংশ চালকরা যেখানে সেখানে পার্কিং করে রেখে তারা খামখেয়ালীপনা করে যাচ্ছে। এতে অবৈধ ও ফিটনেসবিহীন রিক্সাগুলো ছয়লাব হচ্ছে উপজেলার সর্বস্তরে ।
২০০৭ সালে সিডরের পরে ফেরীঘাটের চিত্র পাল্টে উন্নত হলেও অদ্যবদি পরিবর্তন হয়নি পার্কিং করে রাখা অবৈধ যানবাহনগুলোর নিয়মনীতি।
ফেরীতে যানবাহন উঠানামা করার সময় অটোরিকশা এলোপাতাড়ি পার্কিং করে প্রবেশপথ বন্ধ করে রাখছে প্রতিনিয়ত।এতে চালক,যাত্রী, এবং সকল পারাপারের যানবাহনগুলো ঝুঁকির মধ্যে থেকে ফেরীতে উঠানামা করতে হচ্ছে।
তবে এ উপজেলায় অবৈধ বা লাইসেন্সবিহীন যানবাহন তাদের মধ্যে একমাত্র অবৈধ ও ফিটনেসবিহীন যানবাহন হচ্ছে অটোরিক্সা গুলো।
জনমত জরিপে ধারনা করা গেছে যাত্রীর চেয়ে অটোরিকশা বেশি এমনটাই হাস্যকর এ বিষয়টি। কেউ পথচারী বা চালক সবারই এধরনের ঝুকির মধ্যে থেকে যানবাহন চালাতে হচ্ছে।যেকারণে দুর্ঘটনারও সংখ্যা ব্যাপক হারে বেড়ে চলছে।
এ উপজেলার মেইন সড়ক জুড়ে তো থাকছেই এ রিক্সা গুলোর ব্যাপক চলাচল।তবে নেই কোন নিয়ম নীতিমালা। যে যেভাবে যারযারমত করে ছড়িয়ে ছিটিয়ে এলোমেলোভাবে পার্কিং করে রাখছেন এ অবৈধ যানবাহন অটোরিকশাগুলো। উল্লেখযোগ্য আমতলী ফেরী ঘাটের প্রবেশপথসহ, একেস্কুল চৌরাস্তা,বড়চৌরাস্তা,বটতলা বাস স্ট্যান্ড,কলাপারা বাসস্ট্যান্ড,ফেরীঘাট,লঞ্চঘাটসহ বিভিন্ন স্পটেও ব্যাপক আকারে যানজটের বাস্তবতার দেখা মিলেছে।এতে প্রতিনিয়তই ঘটছে অপ্রত্যাশিত দুর্ঘটনা।
ফেরীঘাটের দুপারের প্রবেশ পথে জায়গা দখল করে ছরিয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।লাইসেন্সবিহীন অটো রিক্সাগুলো। আর এদের কারনে ফেরীর উপরে রাখা সরকার অনুমোদীত যানবাহনগুলোর অনেক ঝুঁকির মধ্যে উঠানামা করতে হচ্ছে।
এ ব্যাপারে আমতলীর মাহিন্দ্রা কোম্পানীতে কর্মরত মো.ইমাদুল হক মিলন জানান, আমরা বহু স্টাফ রয়েছি আমতলী উপজেলায় বাসা ভারা করে থাকছি।আমাদের কর্মক্ষেত্রে কারনে বিভিন্ন এলাকায় যেতে হচ্ছে নদী পারাপার করে।প্রতিনিয়তই দেখা যাচ্ছে মোটরসাইকেল নিয়ে ফেরী পার হতে হয়। কারন বরগুনার জেলার সমস্ত জায়গা গুলোতে কোম্পানির কাজের তাগিদে যেতে হচ্ছে। ফেরীঘাটের দুপারের প্রবেশ পথে জায়গা দখল করে ছরিয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।লাইসেন্সবিহীন অটো রিক্সাগুলো এদের কারনে ফেরীর উপরে রাখা লাইসেন্সকৃত যানবাহনগুলো অনেক ঝুঁকির মধ্যে উঠানামা করতে হচ্ছে। এর বিহিত করার লক্ষে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
এব্যাপারে আমতলী থানার ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো: বদরুল আলম জানান,আমরা এ ব্যাপারে সব সময় সচেষ্ট থাকি।এবং থাকবো।কেননা রাস্তায় যানজট নিরাসনের জন্য আমাদের দায়ীত্ব অর্পিত করা হয়েছে।সেক্ষেত্রে আমাদের ভুমিকা সচল আছে এবং থাকবে।আমরা অচিরেই এ ব্যাপারে অভিযান পরিচালনা করবো।
এতে বিষয়ে আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভারপ্রাপ্ত মেয়র মো: আশরাফুল আলম জানান,আমরা সবসময়ই যানজট নিরাসনে সচেষ্ট থাকি।এব্যাপারে সবসময়ই ট্রাফিক বিভাগের কতৃপক্ষদেরকে দিক নির্দেশনা দিয়ে থাকি যাতে কোন প্রকারের যানজট সৃষ্টি না হয়।
প্রতিষ্ঠাতা চেয়াম্যান ও সম্পাদক : এইচ এম সিদ্দিকুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: আর এইচ এস সিদ্দিক (গাজীপুর),নির্বাহী সম্পাদক: শারমিন আক্তার পলি,
প্রধান বার্তা সম্পাদক:........
এস এম সিদ্দিকুর রহমান সম্পাদিত দৈনিক "কাগজের ডাক" নারায়ণগঞ্জ থেকে প্রকাশিত।
ওয়েব সাইড: www.dailykagojerdak.Com, ইমেইল : kagojerd@gmail.com,ফোন নংঃ-+৮৮০৯৬৯৬০০৭৯১১,বার্তা সসম্পাদক ফোন:01622678073
★বিনা অনুমতিতে সাইটের সংবাদ, আলোক চিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি★